কে বড় ক্ষতিগ্রস্ত
লেখক: আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ
প্রকাশনায়: নিবরাস প্রকাশনী
বিষয়: শিরক-বিদ’আত,ইসলামি বিধি-বিধান ও মাসআলা-মাসায়েল
ক্ষতি! সেতাে চির অনাকাঙিক্ষত। দুনিয়াবী ক্ষতি! সেতাে চির অবাঞ্ছিত। | পরকালীন ক্ষতি! সেতাে বড় উপেক্ষিত। সবাই চায় ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার ক্ষতি থেকে বাঁচতে। কিন্তু অনন্তকালীন জীবনের ক্ষতি থেকে বাঁচতে চায় ক’জন? যারা চায় তাদের ক’জনই বা শয়তানের চাকচিক্যময় লােভনীয় প্রতারণার মােকাবেলা করে টিকে থাকতে পারে! মানবজাতির বিরুদ্ধে শয়তানের চ্যালেঞ্জ আজীবনের। যেকোনাে মূল্যে, যেকোনাে কৌশলে মানুষকে জাহান্নামী বানানােই তার এজেন্ডা।আল্লাহর কাছে শয়তান বলেছিল, “আমি অবশ্যই তােমার বান্দাদের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট অংশ গ্রহণ করব। তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, আশ্বাস দেব; পশুদের কর্ণ ছেদন করতে বলব এবং আল্লাহর সৃষ্ট আকৃতি পরিবর্তন করার আদেশ দেব।- যে কেউ আল্লাহকে ছেড়ে শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে, সে সুস্পষ্ট ক্ষতিতে। নিপতিত হবে’ (সূরা নিসা, ১১৮-১১৯)। এভাবে বুঝে না বুঝে মানুষ শয়তানের ফাঁদে পা দেয় পরিণতিতে হয় ক্ষতিগ্রস্ত। ঠিকানা হয় মর্মন্তুদ শাস্তির জায়গা জাহান্নাম।
কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সেই কারণগুলাে কী? বাঁচতে হলে জানার প্রয়ােজন। তাই পড়ুন! জানুন! মেনে চলুন! চরম শাস্তি থেকে বেঁচে পরম শান্তির স্থানে জায়গা করে নিন।